Login
Questions
Unanswered
Categories
App Download
Ask a Question
এসএসসি হিসাব বিজ্ঞান ৩য় অধ্যায় এমসিকিউ প্রশ্ন
যে পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট এ উভয়দিক লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে কী বলে?
একতরফা দাখিলা পদ্ধতি
জাবেদা বই
ক্রয় বই ও বিক্রয় বই
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি
দুতরফা দাখিলায় সুবিধা গ্রহণকারী হিসাবটিকে বলা হয়-
ক্রেডিটর
ডেটর
নিট লাভ
আয়ব্যয় হিসাব
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি-
রিপোটিং পদ্ধতি
আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ পদ্ধতি
লিপিবদ্ধকরণ পদ্ধতি
ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ধারণ পদ্ধতি
দুতরফা দাখিলায় সুবিধা প্রদানকারী হিসাবটিকে বলা হয়-
ডেটর
ক্রেডিটর
মোট লাভ
মোট লোকসান
কোনটি হিসাব সমীকরণকে প্রভাবিত করে?
প্রতিটি ঘটনা
প্রতিটি লেনদেন
প্রতিটি চুক্তি
প্রতিটি ব্যবসায়িক কাজ
হিসাববিজ্ঞানের সাথে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সম্পর্ক কীরূপ?
একটি হিসাবখাত দ্বারা
দুটি হিসাবখাত দ্বারা
দু তারিখের দুটি হিসাবখাত দ্বারা
দু তারিখের একটি হিসাবখাত দ্বারা
লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এবং নিখুঁত ফলাফল পেতে হলে কোন পদ্ধতিতে হিসাব রাখা প্রয়োজন?
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে
জমাখরচ লেখার পদ্ধতিতে
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে
চূড়ান্ত হিসাবের মাধ্যমে
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে কয়টি হিসাবখাত দ্বারা লেনদেন প্রভাবিত হয়?
একটি হিসাবখাত দ্বারা
দুটি হিসাবখাত দ্বারা
দুটি তারিখের হিসাবখাত দ্বারা
কোনো হিসাবখাত দ্বারা নয়
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। কারণ-
এতে বিজ্ঞানের সূত্র প্রয়োগ করা যায়
হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়
সম্পদ ও দায়-দেনার সঠিক পরিমাণ জানা যায়
নিট আয়ের পরিমাণ জানা যায়
দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতি-
দ্বিগুণ কাজের হিসাব পদ্ধতি
একটি আংশিক হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি
একটি পরিপূর্ণ এবং বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি
মোটেই বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি নয়
হিসাবরক্ষণের ক্ষেত্রে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি
বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি
রর. পূর্ণাঙ্গ পদ্ধতি
ররর. স্বয়ং সম্পূর্ণ পদ্ধতি
৬৮২ টাকা এবং স্বত্বাধিকার ছিল ৪১৮ টাকা। উক্ত বছরে সম্পত্তি বেড়েছে ৩৭ টাকা এবং দায় কমেছে ১৯ টাকা। বছর শেষে স্বত্বাধিকারীর পরিমাণ-
৪১৮ টাকা
৪৩৬ টাকা
৪৭৪ টাকা
৭১৯ টাকা
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি হলো এতে-
দাতা এবং গ্রহীতা দুটি পক্ষ থাকবে
রর. দাতার হিসাব ডেবিট এবং গ্রহীতার হিসাব ক্রেডিট হবে
ররর. ডেবিট অঙ্ক সর্বদাই ক্রেডিট অঙ্কের সমান হয়
একটি প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পত্তি ৬০,০০০ টাকা। দায় মোট সম্পত্তির ১/৪ অংশ। কারবারের স্বত্বাধিকারীর পরিমাণ কত?
৬০,০০০ টাকা
৩০,০০০ টাকা
৪০,০০০ টাকা
৪৫,০০০ টাকা
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য হলো-
এ পদ্ধতিতে দাতা ও গ্রহীতা দুটি পক্ষ থাকবে
রর. মোট ডেবিট অঙ্ক সর্বদাই মোট ক্রেডিট অঙ্কের সমান হবে
ররর. গ্রহীতার হিসাব ক্রেডিট ও দাতার হিসাব ডেবিট হবে
প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট পক্ষ ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ সর্বদা-
ডেবিট থেকে ক্রেডিট বেশি হবে
ক্রেডিট থেকে ডেবিট বেশি হবে
কম বা বেশি যেকোনোটি হতে পারে
সমান হবে
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে মোট ডেবিট টাকা মোট ক্রেডিট টাকার সমান হবে। এটি হিসাববিজ্ঞানের-
বৈশিষ্ট্য
গুরুত্ব
ব্যাখ্যা
ফলাফল
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে-
সুবিধা গ্রহণকারী ডেবিট
রর. সুবিধা গ্রহণকারী ক্রেডিট
ররর. সুবিধা প্রদানকারী ক্রেডিট
দুতরফা দাখিলায় মোট ক্রেডিট টাকা-
মোট ডেবিট টাকার সমান হবে
মোট সম্পদের সমান হবে
মোট আয়ের সমান হবে
মোট ব্যয়ের সমান হবে
সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষ ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী পক্ষ ক্রেডিট হয়, এটা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির-
মূল বৈশিষ্ট্য বা মূলনীতি
মুখ্য উদ্দেশ্য
প্রয়োজনীয়তা
সুবিধা
দুতরফা দাখিলায় মোট ডেবিট টাকা-
মোট ক্রেডিট টাকার সমান হবে
মোট সম্পদের সমান হবে
মোট আয়ের সমান হবে
মোট ব্যয়ের সমান হবে
প্রারম্ভিক মূলধনের পরিমাণ কত?
৩৫,০০০
৩০,০০০
২০,০০০
১০,০০০
পণ্য ক্রয়ের ফলে হিসাব সমীকরণের-
সম্পদ হ্রাস পাবে
রর. দায় বৃদ্ধি পাবে
ররর. মালিকানাস্বত্ব হ্রাস পাবে
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা কয়টি?
৫টি
৮টি
১০টি
৭টি
সঠিক কর নির্ধারণ দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি
সুবিধা
উদ্দেশ্য
বৈশিষ্ট্য
লক্ষ্য
ব্যবসায়ের সঠিক ফলাফল ও প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানার জন্যে কোন পদ্ধতিটি আদর্শস্বরূপ?
লেনদেনের
একতরফা দাখিলা পদ্ধতির
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির
খতিয়ান বইয়ের
কোন ধরনের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি সর্বাধিক জনপ্রিয়?
একমালিকানা ব্যবসায়
অংশীদারি ব্যবসায়
ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়
যৌথমূলধনী ব্যবসায়
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে কোনটি সহজেই প্রতিরোধ করা সম্ভব?
ব্যয়
পাওনাদার
ভুল-ত্রুটি ও জালিয়াতি
দায়
কোন পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে রেওয়ামিলের দ্বারা গাণিতিক শুদ্ধতা পরীক্ষা করা যায়?
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে
বিকল্প দাখিলা পদ্ধতিতে
বিশেষ দাখিলা পদ্ধতিতে
প্রতিটি লেনদেনের সমপরিমাণ ডেবিট ও ক্রেডিট লিখলে লেনদেনের কোনটি জানা যায়?
পূর্ণাঙ্গ হিসাব
সঠিক কারণ
উৎস
তাৎপর্য
দেনাপাওনা জানা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি
বৈশিষ্ট্য
সুবিধা
উদ্দেশ্য
নীতিমালা
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির অন্যতম সুবিধা কোনটি?
জালিয়াতি প্রতিরোধ
সম্পদ নির্ণয়
আর্থিক সচ্ছলতা
দেনা-পাওনা জানা
গাণিতিক নির্ভুলতা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি –
বৈশিষ্ট্য
সুবিধা
উদ্দেশ্য
প্রয়োজনীয়তা
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে-
আয় বেশি হয়
ব্যয় বেশি হয়
সুষ্ঠু হিসাব রাখা হয়
বাজেট প্রণয়ন করা হয়
ব্যবসায়ী যেকোনো সময় তার ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা কীভাবে জানতে পারে?
সুষ্ঠু, সহজ ও সুশৃঙ্খলভাবে হিসাব লিপিবদ্ধ করে
সুষ্ঠু ও সহজ সরলভাবে হিসাব লিপিবদ্ধ না করে
নগদ টাকা দেখে
নগদ টাকা এবং বাকি হিসাব দেখে
লাভ-লোকসান নিরূপণ দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির
সুবিধা
বৈশিষ্ট্য
উদ্দেশ্য
নীতিমালা
ইসমতের নিকট কত টাকা পাওনা রয়েছে?
২০,০০০ টাকা
৩০,০০০ টাকা
৫০,০০০ টাকা
৭০,০০০ টাকা
বাকিতে ব্যবসা করলে এর প্রভাব হয়
ব্যবসায়ের সম্প্রসারণ
রর. দেনাদারের পরিমাণ বৃদ্ধি
ররর. পাওনাদারের পরিমাণ বৃদ্ধি
Download our App
Bissoy