পাকিস্তানে নতুন সংবিধান রচনার প্রধান উদ্দেশ্য কী ছিল?

পাকিস্তানে নতুন সংবিধান রচনার প্রধান উদ্দেশ্য কী ছিল? Correct Answer

ইতিহাস ১ম পত্র
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

বিসিএস, ব্যাংক, প্রাইমারি সহ সরকারি বেসরকারি চাকুরীর পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Related MCQ's

উদ্দীপকে উল্লিখিত সংবিধানটি কোন প্রকৃতির?i. লিখিত সংবিধান ii. অলিখিত সংবিধান iii. দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান

২৪০ জন লোক একটি বনভোজনে যায়। সেখানে যতজন মহিলা ছিল তার থেকে ২০ জন পুরুষ বেশি ছিল। আবার যতজন শিশু ছিল তার থেকে ২০ জন প্রাপ্তবয়স্ক বেশি ছিল বনভোজনে কত পুরুষ ছিল?

২৪০ জন লোক একটি বনভোজনে যায়। সেখানে যতজন মহিলা ছিল তার থেকে ২০ জন পুরুষ বেশি ছিল। আবার যতজন শিশু ছিল তার থেকে ২০ জন প্রাপ্তবয়স্ক বেশি ছিল। বনভোজনে কতজন পুরুষ ছিল?

‘বাংলাদেশের সংবিধান রচনার পেছনে প্রথম পদক্ষেপ ছিল-

রহিম এবং করিম একটি ব্যবসায়ের দুই অংশীদার। তাহারা ৪ঃ১ অনুপাত লাভ -লোকসানের বন্টনের চুক্তিতে আবদ্ধ। আলীমকে তাহারা করতে ব্যবসায়ে ২/৫ অংশ মেয়ার দিয়ে নতুন অংশীদার হিসাবে গ্রহণ করতে সম্মত হয়েচে। আলীম সুনাম বাবদ ৫০,০০০ টাকা এবং মূলধন বাবদ ৫০,০০০ টাকা প্রদান করেচে। নিম্নের প্রদত্ত অনুপাতগলি হতে রহিমের করিম ও আলীমের নতুন নতুন লাভ -ক্ষতি বিন্টন অনুপাত চিহ্নিত কর:

চর্যাপদ রচনার উদ্দেশ্য কি ছিল?

‘চর্যাপদ’ রচনার উদ্দেশ্য কী ছিল?

‘উদ্যোক্তার প্রধান কাজ হলো উৎপাদনের নতুন নতুন উপায় উদ্ভাবন করে তা প্রবর্তন করা’— প্রামাণ্য সংজ্ঞাটি কে দিয়েছেন?

একটি বনভোজনে ২৪০ জন উপস্থিত ছিল । এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা মহিলা অপেক্ষা ২০ জন বেশি ছিল এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের সংখ্যা শিশু অপেক্ষা ২০ জন বেশি ছিল । এতে পুরুষের সংখ্যা কতজন ছিল ?

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি দেনাদার হিসাবের জের ছিল ৪৯,০০০ টাকা। জানুয়ারি মাসের নগদান বহির সারসংক্ষেপ থেকে প্রতীয়মান হয় যে উক্ত মাসে সেনাদারদের নিকট হতে ৪২,০০০ টাকা আদায় করা হয়। ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে দেনাদারের জো ছিল ১০,০০০ টাকা। ঐ মাসে ৪০০০ টা কু ঋন - অবলোপন করা হয়। ঐ মাসে নগদ বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল ১৭,০০০ টাকা। জানুয়ারি মাসে মোট বিক্রয় কত ছিল?

X