পশুরস্নেহ জাতীয় খাদ্যোপাদানের কাজ লেখো।

বুধার বোন বিনুর মায়াঘেরা চোখের সৌন্দর্যের অনুভূতি প্রকাশিত হয়েছে আলোচ্য বক্তব্যে। বিনু ছিল বুধার পিঠাপিঠি বোন। তার চোখ জোড়া ছিল অসম্ভব সুন্দর। বিলের মতোই গভীর ও স্বচ্ছ ছিল তার চাহনি।...

কপোতাক্ষ নদের সান্নিধ্যে থেকে কবি যে স্নেহ-মমতার স্বাদ পেয়েছেন তা অনন্য- এ কথাটিই উঠে এসেছে আলোচ্য উক্তিটিতে। কপোতাক্ষ নদের পাড়ে মধুসূদন দত্তের আনন্দমুখর শৈশব-কৈশোর কেটেছে। নদের প্রাকৃতিক পরিবেশ কবিকে যেন...

স্বাধীনতার জন্য বাঙালির আত্মত্যাগের স্বরূপ প্রকাশিত হয়েছে আলোচ্য চরণে। স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার। পাকিস্তানিরা বাঙালির সেই অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বাঙালি তাই বারবার প্রতিবাদে মুখর হয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানি...

পাকিস্তানি হানাদারদের নৃশংস নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল পশুও-এমন চিত্রই প্রকাশিত হয়েছে আলোচ্য চরণটিতে। ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলার মানুষের ওপর পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বর অত্যাচারের কথা তুলে ধরা...

চরণটির মাধ্যমে তরুণ মুক্তিযোদ্ধার সাফল্যের কথা বলা হয়েছে। পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বরতাকে রুখে দিতে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে লাখো জনতা। তাদের প্রবল দৃঢ়তায় হানাদারদের পতন ঘনিয়ে আসে। স্বাধীনতার সূর্য আরও নিকটবর্তী হয়।...

বিচিত্র বিবর্তনের মাঝেও প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধ হারিয়ে যাবে না-এ ভাবটিই প্রকাশিত হয়েছে আলোচ্য চরণে। জীবনানন্দ দাশ প্রকৃতির কবি। প্রকৃতির সাথে তাঁর রয়েছে নিবিড় সখ্য। তিনি জানেন প্রকৃতির ঐশ্বর্যের বিনাশ নেই। তিনি...

মানুষের দেহের মৃত্যু ঘটলেও কল্পনা ও স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে না- এই অনুভূতিই প্রকাশিত হয়েছে চরণটিতে। মানুষ মরণশীল। তাই ব্যক্তিমানুষকে একসময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে হয়। কিন্তু পৃথিবীতে থেকে যায় তার...

কবি আমাদেরকে মহাজ্ঞানীদের পথ অনুসরণ করে প্রাতঃস্মরণীয় হতে বলেছেন। মহাজ্ঞানীরা সংসার সমরাঙ্গনে থেকেই নিজের লক্ষ্যে অটুট থেকেছেন। তাঁরা জীবনকে বৃথা ক্ষয় করেননি। মানুষের কল্যাণে কাজ করে হয়েছেন স্মরণীয়। কবি আমাদেরও...

ছোটগল্প লেখার ক্ষেত্রে লেখককে সূক্ষ্ম পরিমিতিবোধের অধিকারী হতে হয়। এ বিষয়টিই বোঝানো হয়েছে উক্তিটির মাধ্যমে। বিশিষ্ট সাহিত্য গবেষক শ্রীশচন্দ্র দাশের মতে ছোটগল্পের আকার খুব ছোট বলে এতে জীবনের পূর্ণাবয়ব আলোচনা...

সংসারে দারিদ্র্যের কারণে মমতাদি লেখকের বাড়িতে কাজ নিয়েছিলো। মমতাদি একজন মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী। কিন্তু সংসারে প্রচণ্ড অভাবের কারণে তাকে পর্দা ঠেলে বাইরে আসতে হয়েছে। তার স্বামীর চার মাস ধরে চাকরি...