বৈদেশিক বিনিময় হার হ্রাস-বৃদ্ধি হয় কেন?

বৈদেশিক বিনিময় বলতে সাধারণত এক দেশের সাথে অন্য দেশের লেনদেন বা বিনিময়কে বোঝায়।

বৈদেশিক বিনিময়ে দেশীয় মুদ্রা দ্বারা যে পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা ক্রয় করা সক্ষম হয় তাকে বৈদেশিক বিনিময় হার বলে।

যে পদ্ধতিতে পাওনাদার অর্থ পরিশোধের জন্য বিদেশি দেনাদারের ওপর একটি শর্তহীন লিখিত নির্দেশ প্রদান করে এবং দেনাদার বিলে স্বীকৃতি দিয়ে তা বৈধ বিলে পরিণত করে তাকে বৈদেশিক বিনিময় বিল বলে।

বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণের আধুনিক তত্ত্ব হলো চাহিদা ও যোগান তত্ত্ব। দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের মুদ্রার পারস্পরিক চাহিদা ও যোগান অনুযায়ী নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত্বকেই চাহিদা ও যোগান তত্ত্ব বলে।...

বৈদেশিক বিনিময় হার পরিবর্তনে যে সকল কারণ প্রভাব বিস্তার করে তার মধ্যে ঋণের দলিলের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। ঋণের দলিল যেমন : প্রত্যয়পত্র, ব্যাংক ড্রাফট, পর্যটক চেক ইত্যাদি দলিল ইস্যুর দ্বারা বিনিময়...

বৈদেশিক বিনিময় বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ও যোগান সমান হলে তাকে পরোক্ষ বৈদেশিক বিনিময় ভারসাম্য বলে।

একটি দেশের মুদ্রার পরিবর্তে অপর দেশের মুদ্রা যে হারে বিনিময় করা হয় তাই বৈদেশিক বিনিময় হার।

বৈদেশিক বিনিময় হার r = দেশীয় মুদ্রার পরিমান (Rs) / বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ($)

তিন ধরনের। ১) স্থির বিনিময় হার, ২) পরিবর্তনশীল বিনিময় , ৩) ভাসমান বিনিময় হার।

ভিত্তি বছরের তুলনায় চলতি বছরের রপ্তানি মূল্যের সূচক এবং আমদানি পণ্যের মূল্য সূচক সংখ্যার অনুপাতকে পণ্য বিনিময় বাণিজ্য শর্ত বা নিট বিনিময় বাণিজ্য শর্ত বা নিট বিনিময় বাণিজ্য শর্ত বলে।