চিঠি লেখার জন্য বঙ্গবন্ধু একজন কয়েদিকে দিয়ে গোপনে কয়েক টুকরা কাগজ আনলেন। অতিশয় দুর্বলতার কারণে বঙ্গবন্ধু বিছানা থেকে ওঠার শক্তি হারিয়ে ফেলছিলেন। হার্টে ভীষণ প্যালপিটিশন হচ্ছিল। নিঃশ্বাস ফেলতে কষ্ট হচ্ছিল, দুহাত কাঁপছিল, তিনি ভাবলেন আর বেশিদিন আয়ু নেই। এমতাবস্থায় একান্ত প্রিয়জন পিতা-মাতা, স্ত্রী এবং রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে চিঠি মারফত কিছু লেখার জন্য একজন কয়েদি মারফত গোপনে কয়েক টুকরা কাগজ আনালেন।