আলোচ্য কথাটির মাধ্যমে কল্যাণীর সুমধুর কণ্ঠ শুনে অনুপমের চমকে ওঠা ভাবকে বোঝানো হয়েছে। কানপুর স্টেশনে অনুপম একটি নারীকণ্ঠ শুনে মুগ্ধ হয়ে যায়। তারপর থেকে অনুপমের হৃদয়পটে সেই কণ্ঠস্বরটি বাজতে থাকে। পরে যখন অনুপম গাড়িতে জায়গা পাচ্ছিল না, এমন সময় সেই মেয়েটি অনুপমের মাকে লক্ষ করে বলে, তাদের গাড়িতে জায়গা আছে এবং সেখানে গিয়ে বসতে। আর এভাবেই সেই কণ্ঠটি আবার শুনে অনুপম চমকে ওঠে। এখানে মূলত কল্যাণীর আশ্চর্যসুন্দর কণ্ঠস্বর শুনে বিরহী অনুপমের একটি মানসিক অবস্থাকে বোঝানো হয়েছে।