ব্যতিরেকী পদ্ধতির দৃষ্টান্তসমূহ পরীক্ষণের সাহায্যে সংগৃহীত বলে একে পরীক্ষণের পদ্ধতি বলে। ব্যতিরেকী পদ্ধতিতে যে দৃষ্টান্তের প্রয়োজন তা কেবল পরীক্ষণের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আমরা জানি, ব্যতিরেকী পদ্ধতিতে দুটি দৃষ্টান্ত থাকে। যথা- সদর্থক দৃষ্টান্ত ও নঞর্থক দৃষ্টান্ত। সদর্থক দৃষ্টান্তে আলোচ্য ঘটনাটির মূল বৈশিষ্ট্য উপস্থিত থাকে এবং নঞর্থক দৃষ্টান্তে তা অনুপস্থিত থাকে। উভয় দৃষ্টান্ত পরীক্ষণের সাহায্যে সংগ্রহ করা হয়। এ কারণে বলা হয়, ব্যতিরেকী পদ্ধতি হলো পরীক্ষণের পদ্ধতি।