সকল সংকেত কে প্রতীক বলা যায় না কেন?

কারন, আপনার ক্রিয়ার (ধাক্কা) শক্তির চেয়ে বইয়ের প্রতিক্রিয়ার শক্তি কম। আপনি ধাক্কা না দিয়ে যদি আঙুল দিয়ে টোকা দেন তাহলে কিন্তু বই সরে যাবে না।

গঠন বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় কপোতাক্ষ নদ কবিতাটিকে একটি সার্থক সনেট বলা যায়। ‘সনেট’ হলো চৌদ্দ চরণবিশিষ্ট এবং সুনির্দিষ্ট ভাবসংবলিত কবিতা। এটি অষ্টক ও ষষ্টক এই দুই অংশে বিভক্ত থাকে। ‘কপোতাক্ষ নদ’...

আবার, বিষয়বস্তু ও আঙ্গিক বিবেচনায় রামায়ণকে একটি মহাকাব্য বলা যায়। মহাকাব্যের বৈশিষ্ট্য হলো এটি আকারে বিশাল হতে হবে। রচিত হবে পদ্যে। আর এর উপজীব্য হবে যুদ্ধ বিগ্রহের কোনো কাহিনী। ভারত...

সংবাদপত্রের সকল গদ্যে সৃজনশীলতা থাকে না বলে সবগুলোকেই প্রবন্ধ বলা যায় না। প্রবন্ধ বলতে আমরা বুঝি গদ্যে লিখিত এমন রচনা যার উদ্দেশ্য পাঠকের জ্ঞানতৃষ্ণাকে পরিতৃপ্ত করা। এই লেখায় তথ্যের প্রাধ্যান্য...

দূরবর্তী কোনো ঘটনার মধ্যে কারণের মূল বৈশিষ্ট্য অনুপস্থিত থাকে। এ কারণে দূরবর্তী ঘটনাকে কার্যের কারণ বলা যায় না। কারণ হচ্ছে কোনো কার্যের অব্যবহিত পূর্ববর্তী সংশ্লিষ্ট ঘটনা। কিন্তু অনেক সময় আমরা...

আরোহমূলক লম্ফ না থাকার কারণে অপ্রকৃত আরোহকে প্রকৃত আরোহ বলা যায় না। অপ্রকৃত আরোহের মধ্যে আরোহের মৌলিক বৈশিষ্ট্য আরোহাত্মক উল্লম্ফন বিদ্যমান থাকে না। এ আরোহগুলোকে দেখতে আরোহের মতো মনে হয়...

প্রতীকের প্রায়োগিক উপযোগিতার জন্য এবং যুক্তির নিশ্চয়াত্মক নির্ভুলতা প্রকাশের জন্য যুক্তিবিদ্যায় প্রতীক ব্যবহার করা হয়। প্রতীক চিন্তা প্রকাশে সহায়কা ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া ভাষার দ্ব্যর্থকতা দূরীকরণেও প্রতীকের প্রয়োগ যথেষ্ট উপযোগী।...

সব সংকেতকে প্রতীক বলা যায় না। সংকেত হলো এক প্রকার চিহ্ন। যদি কোনো চিহ্ন স্বাভাবিকভাবে ব্যবহৃত হতে হতে কোনো বিশেষ বিষয়কে প্রতিনিধিত্ব করে বা কোনো লক্ষণ, উপস্থিতি নির্দেশ করে তখন...

সব সংকেতকে প্রতীক বলা যায় না। সংকেত হলো এক প্রকার চিহ্ন। যদি কোনো চিহ্ন স্বাভাবিকভাবে ব্যবহৃত হতে হতে কোনো বিশেষ বিষয়কে প্রতিনিধিত্ব করে বা কোনো লক্ষণ, উপস্থিতি নির্দেশ করে তখন...

বিজ্ঞান হলো প্রকৃতির কোনো বিশেষ বিভাগ সম্পর্কে সুশৃঙ্খল ও সুসংবদ্ধ জ্ঞান। প্রতিটি বিজ্ঞানের কিছু নিজস্ব নিয়ম ও পদ্ধতি রয়েছে। প্রতিটি বিজ্ঞানের নিয়মনীতি যৌক্তিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। বিজ্ঞান সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে...