খলিফা হারুন-অর-রশিদ বার্মাকিদের প্রতি কীরূপ নীতি গ্রহণ করেছিলেন?

সুফি বদরুদ্দীন।

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর (রা.)।

ভারত উপমহাদেশে বসবাসরত প্রধান দুটি সম্প্রদায় হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি করে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্যই ব্রিটিশরা ‘ভাগ কর ও শাসন কর’ নীতি গ্রহণ করেছিল। ব্রিটিশরা ১৯০ বছর...

শিল্প সাহিত্য ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের অবদানের জন্য -মুইজকে পাশ্চাত্যের মামুন বলা হয়। মূলত আল-মুইজের সময়কাল ছিল মিসরে ফাতেমি শাসনকালের স্বর্ণযুগ। আল-মুইজ মিসরে ফাতেমি শাসন সুদৃঢ় করে রাজ্যের প্রভূত উন্নতি সাধনে মনোনিবেশ...

আবুল আব্বাসের চরিত্রে নৃশংসতা ও রক্তলোলুপতার স্থাপ পরিলক্ষিত হওয়ায় তাকে আস-সাফফাহ উপাধি দেওয়া হয়। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জানুয়ারি জাবের যুদ্ধে দ্বিতীয় মারওয়ানের পরাজয়ের মাধ্যমে উমাইয়া বংশের পতন ঘটে। সর্বশেষ উমাইয়া...

খলিফা মনসুর আলী বংশীয়দের আব্বাসি খিলাফতের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবতো; তাই তিনি তাদের প্রতি দুর্ব্যবহার করেন। হযরত আলী (রা) ও ফাতিমা (রা)-এর বংশধরগণ আব্বাসি বংশের উত্থানের সময় যথাযথ সাহায্য করলেও খলিফা আল...

খলিফা আবদুল মালিক রাষ্ট্রকে জাতীয়করণ এবং রাষ্ট্রে সুষ্ঠু শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য আরবিকে রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা দান করেন অর্থাৎ আরবি ভাষা জাতীয়করণ করেন। উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের রাজত্বকাল উমাইয়া বংশের সবচেয়ে...

উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের চারজন পুত্র পরবর্তীতে খলিফা হওয়ায় তাকে রাজেন্দ্র বা ঋধঃযবৎ ড়ভ শরহমং বলা হয়। আবদুল মালিকের চার পুত্র আল ওয়ালিদ (৭০৫-৭১৫ খ্রি.), সুলাইমান (৭১৫-৭১৭ খ্রি.), দ্বিতীয় ইয়াজিদ...

ইরাকের বন্দিদের মুক্তিদানের জন্য খলিফা সুলায়মানকে আশীর্বাদের চাবি বলা হয়। উমাইয়া শাসনামলে হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কুফা ও বসরায় ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলী (রা)-এর অনুসারীদের বিদ্রোহ দমন করে ইরাকের শাসনকর্তা...

শিল্প বিরোধ প্রতিরোধের জন্য 'মজুরির হার পরিবর্তন' নীতি গ্রহণ করা যেতে পারে।