অপেক্ষক কাকে বলে ?

শর্তসাপেক্ষ কাম্য মান নির্ণয়ের ক্ষেত্রে শর্তটিকে একটি স্থিরমান λ দ্বারা গুণ করে উহাকে উদ্দেশ্যমূলক অপেক্ষকের সাথে যোগ করে যে নতুন অপেক্ষক পাওয়া যায় তাই ল্যাগরেঞ্জ অপেক্ষক।

দুই বা ততোধিক চলকের মধ্যে যে নির্ভরশীলতার সম্পর্ক বিদ্যমান তা প্রকাশ করার গাণিতিক পদ্ধতি হল অপেক্ষক ।

b প্রান্তিক ভোগ প্রবণতা নির্দেশ করে।

স্বাধীন চলকের বিভিন্ন মানে অধীন চলকের যদি একটি মাত্র মান হয় তখন তাকে স্থির অপেক্ষক বলে।

যে অপেক্ষকের চলকসমূহের কোন ঘাত থাকে না তকে লিনিয়ার অপেক্ষক বলে।

যে অপেক্ষক স্বাধীন চলকের পলিনমিয়াল অনুপাত আকারে প্রকাশিত হয় তাকে মূলদ অপেক্ষক বলে।

যে অপেক্ষক স্বাধীন চলক বিশিষ্ট পদসমূহ বর্গমূল দ্বারা আবৃত থাকে তাকে অমূলদ অপেক্ষক বলে।

কোন অপেক্ষকে ব্যবহৃত উপাদান সমূহকে একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে পরিবর্তন করা হলে অপেক্ষকটি যদি সেই একই অনুপাতে পরিবর্তিত হয় তবে তাকে সমজাতীয় অপেক্ষক বলে।

সুদের হার এবং আয়ের সাথে বিনিয়োগের নির্ভরশীলতার সম্পর্কের গাণিতিক প্রকাশকেই বিনিয়োগ অপেক্ষক বলে।

অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থাকলে আয়ের সাথে সঞ্চয়ের যে ধনাত্বক সম্পর্ক বিদ্যমান তাকে বলা হয় সঞ্চয় অপেক্ষক।