ক্রমহ্রাসমান মাত্রাগত উৎপাদন কাকে বলে?

বিষয়বস্তুর প্রাধান্য স্বীকার করে যে সকল বস্তুনিষ্ঠু প্রবন্ধ লিখিত হয় সেগুলোকে তন্ময় প্রবন্ধ বলে।

প্রান্তিক উৎপাদন শূণ্য (০)।

কৃষি, শিল্প, মৎস, বনজ ও খনিজ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থেকে উপকরন ব্যবহারের মাত্রায় পরিবর্তন আনার দরুণ উৎপাদনের পরিমাণে যে পরিবর্তন সাধিত হয় তাকে বলা হয় মাত্রাগত উৎপাদন।

তিন প্রকার। ১) ক্রমবর্ধমান ২) স্থির ৩) ক্রমহ্রাসমান মাত্রাগত উৎপাদন।

উপরণের ব্যবহার যে হারে বৃদ্ধি করা হয় , উৎপাদন যদি তার চেয়ে বেশি হারে বৃদ্ধি পায় তখন তাকে ক্রমবর্ধমান মাত্রাগত উৎপাদন বলে।

ভোক্তা কোন একটি বিশেষ পণ্য যতই অধিক পরিমাণে ভোহ করতে থাকে ততই ঐ পণ্যের প্রান্তিক উপযোগ ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকে। প্রান্তিক উপযোগ কমে যাওয়ার এই নিয়মকেই ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি...

বাড়ে।

কোন নির্দিষ্ট সময়ে (সাধারনত এক বছরে ) দেশের জনগন কতৃক যে পরিমাণ চূড়ান্ত দ্রব্যসামগ্রী ও সেবাকর্ম উৎপাদিত হয় তার বাজার মূল্যের সমষ্টিকে বলা হয় মোট জাতীয় উৎপাদন (GNP) ।

বিএডিসির দানা শস্য বীজ উৎপাদন খামার, পাট উৎপাদন খামার, আলু বীজ উৎপাদন খামারের সংখ্যা যথাক্রমে ২৩টি, ২টি, ২টি।