বিহিত মুদ্রা কাকে বলে?

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে পশুজাত পণ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের দেশ থেকে গরু, মহিষ ও ছাগলের চামড়া রপ্তানি করা হয়। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য হতে মোট দেশজ উৎপাদনে...

যে ধরনের মুদ্রার মান বাজারের চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য অবস্থা দ্বারা সৃষ্ট হয় তাকে ভাসমান মুদ্রা বলে।

সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত নোটকে বিহিত মুদ্রা বলা হয়। এক টাকা, দুই টাকা এবং পাঁচ টাকা বাংলাদেশে প্রচলিত বিহিত মুদ্রা।

বাণিজ্যিক ব্যাংককে মুদ্রা বাজারের মধ্যমণি বলা হয়। মুদ্রা বাজারে এ ব্যাংক স্বল্পমেয়াদি অর্থায়নের উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। উদাহরণস্বরূপ ঋণগ্রহণ, চেক, বিনিময় বিল এবং প্রত্যয়পত্র ইত্যাদি দলিলের মাধ্যমে যে কেউ স্বল্পমেয়াদি...

ব্যাংক সৃষ্ট মুদ্রা বলতে চেক, ক্রেডিট কার্ড বা এমন কোনো দলিলকে বোঝায় যা অর্থের মতো ব্যবহৃত হওয়ার কারণে অর্থের উপযোগ বাড়ে; যেমন: চেক, ব্যাংক ড্রাফট, ক্রেডিট কার্ড প্রভৃতি।

১৯৪৫ সালে।

যে বস্তু বিনিময়ের মাধ্যম এবং দেনা পাওনা মেটানোর উপায় হিসাবে সকলের নিকট গ্রহনযোগ্য এবং যা মূল্যের পরিমাপক ও সঞ্চয়ের বাহন হিসাবে কাজ করে তাকেই অর্থ বা মুদ্রা বলা হয়।

কোন দেশে যে নামে অর্থ প্রচলিত থাকে এবং যার মাধ্যমে লেনদেনের হিসাব রাখা হয় তাকে হিসাবি মুদ্রা বলা হয়।

একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোন দেশের মোট প্রচলিত মুদ্রা (Currency) এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রক্ষিত অন্যান্য ব্যাংকের রিজার্ভের সমষ্টিকে বলা হয় শক্তিশালী মুদ্রা বা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মুদ্রা।

বিভিন্ন ধরনের ধাতু দ্বারা তৈরি কয়েন হলো ধাতব মুদ্রা। যেমন- বাংলাদেশে ৫ টাকা, ২ টাকা, ১ টাকা, প্রভৃতির কয়েন।