কেইন্সের আয় ও নিয়োগ তত্ত্বের ভিত্তি কি?

মুক্ত বিচারবুদ্ধির সাহায্যে বিজ্ঞানের অভাবনীয় আবিষ্কারকে ধ্বংসের পরিবর্তে সৃজনশীল মানবিক কর্মে নিয়োগ করা যায়। প্রাবন্ধিক আবুল ফজল তাঁর প্রবন্ধে মানব-কল্যাণ কথাটিকে মানব-মর্যাদার সহায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রয়াস দেখিয়েছেন। তিনি মনে করেন...

পার্সটোন মানক।

সাধারনত প্রচলিত মজুরীতে কোন একজন শ্রমিকের কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ লাভ করাকে কর্মসংস্থান বা নিয়োগ বলে।

নিয়োগ বা কর্মসংস্থান প্রধানত দুই প্রকার যথাঃ (ক) পূর্ণ নিয়োগ (খ) অপূর্ণ নিয়োগ।

যে অবস্থা বা পরিস্থিতিতে কোন দেশে প্রাপ্ত সকল সম্পদ কিংবা উৎপাদনের সকল উপকরন পূর্ণদক্ষতার সাথে উৎপাদন কার্যে নিয়োজিত হয় তাকে বলা হয় পূর্ণনিয়োগ অবস্থা।

কার্যকরী চাহিদার ঘাটতির কারণে বেকারত্ব দেখা দেয়। পূর্ণ নিয়োগ অর্জিত হয় না, অর্জিত হয় পূর্ণ নিয়োগের নিচের ভারসাম্য । তাই এই তত্ত্বের নাম কেইন্সের অপূর্ণ নিয়োগ তত্ত্ব।

মোট জাতীয় আয়কে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যে ভাগফল পাওয়া যায়, তাকে মাথাপিছু আয় বলে।

১৩১৪ মার্কিন ডলার (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪-১৫)।

আমাদের পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় মোট রপ্তানি আয়ের ৭.৫% ।

জাতীয় আয় ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে হলে শিল্প কাঠামোর বিকাশ সাধন করা একান্ত দরকার।