ইসলাম এটাকে ওয়াজিব করেনি, বরং নফল করেছে। মূল উদ্দেশ্য হলো নারীদের বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বেশী বের হতে নিরুৎসাহিত করা। তবে যেতে চাইলে আটকানো জায়েয হবে না। এবিষয়ে কিছু সহিহ ও হাসান হাদিস এসেছে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ছেলেরা বাম হাতে, মেয়েরা ডান হাতে ঘড়ি পরিধান করাটা একটি রীতিমাত্র। এভাবেই পরতে হবে তার কোনো মানে নেই। অনেক ছেলেই ডান হাতে ঘড়ি পরে আবার অনেক মেয়েই বাম হাতে বা...
নারীদেরকে ও মসজিদে নামায আদায়ের বিধান আছে কিন্তু সেটা বর্তমান সময় সাপেক্ষ সেটা পরিবর্তন করা হয়েছে। অন্তরে আল্লাহ তায়ালার ভয় থাকলে সেটা সম্ভব হতো কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট তার ভিন্ন সেখানে...
১ - পুরুষের তুলনায় নারীরা একটু বেশি আবেগপ্রবণ, তারা যিয়ারতের উদ্দেশ্যে কবরস্থানে গিয়ে আবেগতাড়িত হয়ে যাতে কান্নায় ভেঙ্গে না পড়ে সে জন্য মহিলারা কবর যিয়ারতে যাওয়া থেকে নিষেধ করা হয়েছে।...
ইসলামের সুচনালগ্নে মেয়েরাও ঈদগাহে যেত নামাজ আদায়ের লক্ষ্যে, মুলত তাদেরকে নামাযের উদ্দেশ্যে নয়, মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্যে এমনটা করা হতো, আর বর্তমানে সেটার প্রয়োজন নেই ;তাছাড়া এটা ফেতনা ফাসাদের যোগ।
ইসলামে মেয়েদেরকে দেশের নেতৃত্ব প্রদান করাকে হারাম ঘোষণা করেছে, যে দেশের সরকার প্রধান মহিলা,সে দেশ খোদায়ী গজবে আক্রান্ত থাকে,যেকোন মুহুর্তে ধ্বংস হতে পারে।
ইশার নামাজ মোট দশ রাকাত নফল ছাড়া।
প্রথমে চার রাকাত সুন্নতে জায়েদা যা অনাবশ্যক পড়তেও পারেন আবার নাও পড়তে পারেন। অর্থাৎ পড়লে সওয়াব আছে না পড়লে গুনাহ নেই।
এরপর চার রাকাত ফরজ...
4 Answers
3530 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ