বিতর নামাযের তৃতীয় রাকাতে (অল্টা) তাকবীর দেওয়ার পর, যে দোয়ায় কুনুত পড়া হয়, তা না পড়লে নামায হবে কিনা? দেখা গেছে অনেকেই দোয়ায় কুনুত পারেনা। ইমাম সাহেদের কাছে প্রশ্ন করলে উনারা বলে দেয় সুরা ফাতিহা বা ইখলাস তিনবার পড়লে চলবে, এ কথা কি ঠিক?
বিতর নামাযের তৃতীয় রাকাতে (অল্টা) তাকবীর দেওয়ার পর, যে দোয়ায় কুনুত পড়া হয়, তা না পড়লে নামায হবে কিনা? দেখা গেছে অনেকেই দোয়ায় কুনুত পারেনা। ইমাম সাহেদের কাছে প্রশ্ন করলে উনারা বলে দেয় সুরা ফাতিহা বা ইখলাস তিনবার পড়লে চলবে, এ কথা কি ঠিক?
বিতের নামাজ পড়ার সহীহ্ নিয়ম হল,,, দুই রাকাত পরে সালাম ফিরিয়ে পরে এক রাকাত পাড়া,,,, এক রাকাত পড়ার সময় রুকূ থেকে উঠে মোনাজাতের সাথে দোয়া কুনুদ পরতে হবে,,, দোয়া কুনুদ না পারলে শিখে নিতে হবে,,, শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই,,, আপনি যদি সহীহ্ ভাবে নামাজ পরতে চান,,, তাহলে নিয়ম নেমে নামাজ পরেন,,,, দোয়া কুনুদ পড়া লাগবে না এটা ভূল,,, আপনাকে শিখতে হবে শিক্ষা নেয়ে ফরজ,,, তাই আমার মতে সূরা ফাতিহা ও সূরা ইখলাস তিন বার না পড়া ভাল,,, তারচেয়ে শিখে নিন দোয়া কুনুদ,,,, যত দিন শিখা শেষ না হয় ততদিন সূরা ফাতিহা ও ইখলাস দিয়ে পরতে পারেন,,, কিন্তু শিখা লাগবে,,,, শিখা ফরজ,,,, আরো জানতে ডিজিট করুন সহীহ্ নামাজ শিক্ষা YouTube channe....
আসলে নামজে যেখানে যে টা বলা হয়েছে সে কানে সেই টাই পরতে হবে, যেমন- সূরা ফাতিহা এর জায়গাই সূরা ফাতিহা পাঠ করতে হবে, এখানে সূরা ইখলাস পাঠ করলে সালাত আদায় হবে না, অর্থাৎ, দোয়া কুনুতের জায়গায় দোয়া কুনুত পরতে হবে, আর যারা সূরা খেরাত বা নামাজের দোয়া না জানে তাদের জন্য হয়তো ভিন্ন, তবে শিখে নেওয়া টাই ভালো হবে।