ডিসপ্লে: এর ডিসপ্লের আকার ৮ ইঞ্চি। কিউএক্সজিএ ডিসপ্লের রেজুল্যুশন ২০৪৮*১৫৩৬ পিক্সেল। স্ক্রিনটি গোরিলা গ্লাস দিয়ে তৈরি, তাই চাপ কিংবা আঘাত থেকে সুরক্ষা পাওয়া যাবেই। দুই পাশের বেজেল সরু, তাই সামনে থেকে দেখতে বেশ লাগবে।
কানেক্টিভিটি: টু’জি ও থ্রি’জি কানেক্টিভিটি সাপোর্ট করে এটি। ডুয়াল ব্যান্ড ওয়াইফাই, ব্লুটুথের পাশাপাশি আছে এ-জিপিএস, ওটিজি ক্যাবল সাপোর্ট। সেন্সরের মধ্যে আছে থ্রিডি অ্যাক্সেলেরোমিটার, লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি।
ক্যামেরা: এর প্রধান ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল, ফ্রন্ট ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেল। সাথে অবশ্য ফ্ল্যাশনেই। তবে এর ক্যামেরা দিয়ে ফুল এইচডি, অর্থাৎ ১০৮০ পিক্সেলে ভিডিও রেকর্ড করা যাবে।
কনফিগারেশন: ট্যাবটিতে ক্লকরেট ১.৭ গিগাহার্জের অক্টাকোরের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে।গ্রাফিক্স প্রসেসর মালি ৪৫০ এমপি, র্যাম ২ জিবি। বিল্ট-ইন স্টোরেজ ১৬ জিবি, একে আবার এসডি কার্ড দিয়ে ৩২ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।
পারফর্ম্যান্স
এতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট ৪.৪.২.।
হ্যান্ডস-অন রিভিউ সম্ভব না হলেও অক্টা কোর প্রসেসরের কারণে বেশ ভালো পারফর্ম্যান্স পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা যায়। সাথে ২ জিবি র্যাম থাকায় ব্রাউজিং, গেইমিংও চলবে স্বাচ্ছন্দ্যে। বড় ও উন্নত স্ক্রিনে মুভি দেখা নিঃসন্দেহে বেশ উপভোগ্য হবে।
ব্যাটারি: এর ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি রয়েছে যা থেকে পাওয়া যাবে পর্যাপ্ত সময় ব্যাকআপ।
মূল্যঃ মূল্যও খুব বেশি কিছু না, মাত্র ১৪ হাজার টাকায় ওয়ালপ্যাড ৮এক্সঃ ট্যাবটি এখন পাওয়া যাচ্ছে।
এক নজরে ভালো
– হাই রেজুল্যুশনের খুবই উন্নত ডিসপ্লে
– অক্টা কোর প্রসেসর, তাই চমৎকার পারফর্ম্যান্স
– ব্যাটারি ব্যাকআপ সন্দেহাতীতভাবে ভালো
এক নজরে খারাপ
– ক্যামেরায় তেমন ফিচার নেই