শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শারিরীক গঠান 80% নির্ভর করে বংশগত বৈশিষ্টের উপর আর 20% নির্ভর করে খাদ্যাভ্যাস আর জীবন-যাপনের উপর। আপনি বেশি করে দুধ, ডিম, মাংস আর আলু জাতীয় খাবার খান। একবারে বেশি না খেয়ে একটু পর পর খেতে পারেন। প্রচুর সব্জি ও দেশি ফল খাবেন। নিয়মিন 7-8 ঘন্টা ঘুমাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

মোটা হতে- শুধুই খাবেন।তবে হ্যাঁ খাবার খেতে হবে নিয়মিত। প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন দুধ,ডিম,মাছ,মাংশ খান। দিনে তিন চার বেলা খাবারের পরিবর্তে পাচ ছয় বেলা খেতে পারেন। প্রচুর পরিমানে পানি খান। ভাতের মার না ফেলে খেয়ে নিন। টেনসন মুক্ত থাকুন। পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমান। প্রাণ খুলে হাসুন। ওষুধ খেয়ে টাকা নষ্ট না করে পুষ্টিকর খাবার খান। আশা করি কাজ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মোটা হতে চাইলে অধিক খাদ্যগ্রহণ ও যথাযথ ঘুমের বিকল্প নেই। নিয়মত পুষ্টিকর খাবারই পুরন করতে পারে আপনার মোটা হওয়ার ইচ্ছা। ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে। সফট ড্রিংকস ও ফ্যাটি খাবারে থাকে ইনসুলিন। ইনসুলিন হরমোন তৈরি করে, যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেড, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। বিশেষ কিছু খাবার যেমন, সাগর কলা দিয়ে বানানো মিল্কশেক, নাস্তায় পিনাট বাটার, ভাতে ঘন ডাল, গরুর মাংস ও নিয়মিত অন্তত ২টি করে সেদ্ধ ডিম খেতে হবে। খাদ্য তালিকায় নিয়ে আসতে পারেন কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট ইত্যাদি। বাদাম জাতীয় খাবারগুলো দৈনিক ১ মুঠ পরিমাণ খাওয়ার অভ্যাস করলে আশানুরুপ ফল পাবেন। এছাড়া পুডিং, মাছ, দুধ, শাকসবজি, ফল তো খাবেনই। মোটকথা ভালো মন্দ যাই খান নে কেনো, খাবারে যাতে কার্বোহাইড্রেড, প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকে সেদিকে নজর রাখতে হবে। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BidhanDey

Call

মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস:::: ১. প্রচুর পরিমানে পানি পান করবেন। ২. নিয়মিত শাক সবজি, ফলমূল খাবেন। ৩. খাবারে প্রোটিন এর মাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে দিতে পারেন, তবে তা খুব বেশি নয়.. প্রোটিন বলতে ডিম, দুধ, মাংস ইত্যাদি ৪. Junk Food কম খাবেন.. যেমন: কোক, বাহিরের ভাজা পোড়া খাবার... ৫. নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। ৬. সময়মত খাওয়া দাওয়া করবেন... ৭. পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমাবেন... স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে এইটা খুবই প্রয়োজনীয়.. একদম রাত জাগা যাবে না। একটা কথা মনে রাখবেন বাজারে কথিত "মোটা হউন ৩০ দিনে" এই ধরনের কোন প্যাকেজে না যাওয়া সবচেয়ে ভালো। কারনে এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এছাড়া আপনি একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শে ক্ষেত্র বিশেষে ঔষধ খেতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

ওজন বাড়ানোর ১০টি উপায় : ১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। ২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে। যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। ৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভাবিকভাবে যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে খান প্রতিদিন। ৪. বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন অনেকেই ভাবেন যে বারবার খেলে বুঝি ওজন বাড়বে। এটা মোটেও সঠিক না। বরং নিয়ম মেনে পেট পুরে খান। পেট পুরে খাওয়া হলে মেটাবলিজম হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে শরীরে জমবে। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়াটা মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে ওজন কমে। ৫. খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার ডুবো তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। ফলে সেটা ওজন বাড়াতে সহায়ক। তবে সাথে রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড। ৬. জিমে যাওয়া অভ্যাস করুন ভাবছেন জিমে মানুষ যায় ওজন কমাতে, বাড়ানোর জন্য কেন যাবেন? কিন্তু আসল কথাটা হলো, কেবল মোটা হলেই হবে না। সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। আপনি জিমে যাবেন পেশী তৈরি করতে, এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে এই জিমে যাওয়া আসলে খুবই ফলদায়ক। পেশীর ওজন চর্বির চাইতে অনেক বেশী তো বটেই, তাছাড়া ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করতে হবে। নাহলে হিতে বিপরীত হবার আশঙ্কা। ৭. খান “ফ্যান” ভাত- অধিকাংশ মানুষই ভাতের ফ্যান ফেলে দেয়৷ ফ্যান ফেলে দিয়ে ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ফ্যানের সঙ্গে। ওজন বাড়াতে চাইলে ভাতের ফ্যান না ফেলাই ভালো। এর ফলে ভীষণ উপকার হবে ওজন বাড়াতে। আতপ চালের ফ্যান ভাত মজাও লাগবে খেতে। ৮. ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু ওজন বাড়াবার জন্য একটা একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের বেলা ঘুমাবার আগে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবেন। ঘুমাবার আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের মাঝে বেশ অনেকটা মধু মিশিয়ে খেয়ে নেবেন। ৯. কমান মেটাবলিজম হার মোটা হবার পেছনে যেমন ধীর গতির মেটাবলিজম দায়ী, তেমনি রুগ্ন স্বাস্থ্যের পেছনে দায়ী উচ্চ মেটাবলিজম হার। সুতরাং মোটা হতে গেলে প্রথমেই এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। তাতে আপনি যে খাবারটা খাবেন, সেটা বাড়তি ওজন রূপে আপনার শরীরে জমার সুযোগ পাবে। মেটাবলিজম হার কম রাখার জন্য প্রতিবেলা খাবারের পর লম্বা সময় বিশ্রাম করুন। খাবার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা কোনও কাজ করবেন না। ১০. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন কিছু বিশেষ খাবার আপনার নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি অবশ্যই কিছু উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যোগ করতে হবে খাদ্য তালিকায়, নাহলে ওজন বাড়বে কেন? উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে এই খাবার গুলো খেতে পারেন অনায়াসে। যেমন- ঘি/ মাখন, ডিম, চিজ/ পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি। এরপরেও যদি ওজন না বাড়ে তাহলে চিকিৎকের সাহায্যে শরীর পরীক্ষা করে যদি কোনো রোগ পাওয়া যায়, তার চিকিত্সা করাতে হবে। পেটের অসুখ, কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামক রোগ থাকলে পর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ করলেও ওজন কমে যেতে থাকে। অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমে যেতে থাকে। এমন হলে বিশ্রাম, নিদ্রা ইত্যাদি বাড়িয়ে রোগীকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই মোটা হওয়াটার এটা করোরই হাতের জিনিস নয় , তবে মোটা হবার মত কিছু খাবার আছে ,যেগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফ্যাট যা শরির্পোট কে মোটা করতে সাহায্য করে যেমন,পানি বেশি করে খাবেন ,শবজি বেশি বেশি খবেন ,এছারা নিচের নিয়ম মেনে চলুন দেখবেন কাজ হয়েছে ----- ১) প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজ পড়ে ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন (এ্যারোবিক ব্যায়াম করানো হয় এমন ব্যায়ামাগারে ভর্তি হলে ভালো হয়...তবে এ্যারোবিক ব্যায়ামের সিডি দেখে ও করা যায়) ৩) শরীর ফ্যাট করে এমন খাবার গুলো বেশি বেশি করে খান...একজন মানুষের স্বাভাবিক দৈনিক খাদ্য চাহিদা ২৮০০ ক্যালোরি...সেক্ষেত্রে আপনি চাহিদার অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন করুন...নিয়মিত ব্যায়াম করলে ৪০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত খাদ্য চাহিদা সৃষ্টি হতে পারে...এতে আপনার মোটা হতে সহায়তা করবে। ২) খাবারের জন্য মুখে রুচি আনতে এ্যারোষ্টোভিট এম মাল্টিভিটামিন...কক্স মাল্টিভিটামিন...হামদার্দের সিনকরা খেতে পারেন। তবে প্রকৃতিগত ভাবে এই ভিটামিন গ্রহন করতে পারলে বেশি উত্তম...বিভিন্ন ধরনের সবজি/ফল খেতে পারেন। ৩) বিকালে আসরের নামাজ পরে অথবা মাগরিবের নামাজের পরে আরেক দফা ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন...শরীর থেকে অঝরে ঘাম ঝড়তে দিন...ঘামে গোসল করে ফেলুন...এতে শরীর মোটা হবার সময় ক্ষতিকারক ফ্যাটগুলো পুরো ঘামের মাধ্যেমে বের হয়ে আসবে...যা আপনাকে স্থায়ীভাবে মোটাত্ব ধরে রাখতে সহায়তা করবে। ৪) দুই বেলা ব্যায়াম করার কারনে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ঘুমের চাহিদা থাকবে চরমে...এশার নামাজের পর পরই ঘুমাতে যান...কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমান...ঘুমোতে যাবার আগে ফ্যাটযুক্ত আধালিটার গরম দুধ এক চামচ মধু মিশিয়ে খান...সাথে মাল্টিভিটামিন...অধিক ঘুম আপনাকে মোটা হতে সহায়তা করবে। এভাবে মোটা হতে আপনার ছয় মাস থেকে একবছর লাগতে পারে...ধৈর্য্য হারাবেন না...আস্তে আস্তে মোটা হোন...দোয়া করি সুস্থ্যতার সাথে মোটা হোন...ভালো থাকবেন.

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ