পঞ্চদশ সংশোধনীর প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?

বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থার প্রধান দুটি বৈশিষ্ট্য হলো- ১. বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থার সর্বস্তরে প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা সচল রাখা। জাতি-ধর্ম-বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সব প্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ ১৮ বছর...

জনতার আচরণের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো মানসিক সম্পূরকতা।

(১) রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা কায়েম, (২) উপরাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি, (৩) বাকশাল গঠন, (৪) রাষ্ট্রপতির অপসারণ পদ্ধতি পরিবর্তন।

(১) সংবিধানের প্রস্তাবনার পরিবর্তন, (২) রাষ্ট্রীয় মূলনীতির পরিবর্তন, (৩) জাতীয় সংসদের অর্থসংক্রান্ত ক্ষমতা হ্রাস, (৪) ইসলামি সংহতি সুদৃঢ়করণ।

কোন সংসদ সদস্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত কিংবা উপরাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হলে রাষ্ট্রপতি কিংবা উপরাষ্ট্রপতিরূপে তাঁর কার্যভার গ্রহণের দিন সংসদে তাঁর আসন শূন্য হবে।

(১) ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা, (২) হাইকোর্ট বিভাগের ছয়টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন, (৩) রাজধানীর বানান পরিবর্তন, (৪) বাংলা ভাষার ইংরেজি প্রতিশব্দ Bengali এর পরিবর্তে Bangla ।

(১) একই সাথে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। (২) নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ সৃষ্টি । (৩) পাঁচ বছর অন্তর নিয়মিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠান।

একাদশ সংশোধনীর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল উপরাষ্ট্রপতি ও অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের সকল কার্যকলাপকে বৈধ বলে স্বীকৃতি দেয়া এবং তাঁর স্বপদে ফিরে যাবার পথ প্রশস্ত করা।

১৫ জন।

(১) সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল অর্থাৎ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তকরণ, (২) জাতীয় সংসদে মহিলাদের সংরক্ষিত আসন বৃদ্ধি, (৩) নির্বাচন কমিশনের কমিশনার বুদ্ধি।