শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

মন্তব্য তো আছেই।সর্বপ্রথম যে মন্তব্য হলো ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা করা।ইসলামী শাসন অনুযাযি যিনাকারি যদি অবিবাহিত হয় তাহলে ১ শ দোররা মারা,আর বিবাহিত হলে হাটু সমান গেড়ে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা এটা দুনিয়াতে তাদের জন্য নির্ধারিত শাস্তি। আল্লাহর এই আইনটি কার্যকর করলে একটা ধর্ষনের কেইস ও পুলিশকে লেখতে হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যতদিন ইসলামী শাসন বেবস্থা চালু না হবে ততদিন এই সমস্যার সমাধান হবে বলে আমার মনেহয়না। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ধর্ষণের প্রতিরোধে ধর্ষককে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করাকেই যথার্থ মনে করি। আমাদের দেশে ধর্ষকদের নিয়ে দুয়েকটা মিছিল করেই শেষ। টাকার বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে যায় তারা। বিচার পায় না ধর্ষিতা ও তার পরিবার। যদি উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হত তাহলে আর কেউ এই সাহস পেত না।  আর অবশ্যই মেয়েদের অবশ্যই নিজেকে রক্ষা করা শিখতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি মেয়ে নিজে সচেতন না হয় তাহলে কোনোভাবে কোনো কিছু সম্ভব নয়।  আর প্রতিকার এর আর কি বলব। একই কথা যে ধর্ষককে শাস্তি দিতে হবে। শাস্তি পাবার আগে অবশ্যই ধর্ষিতার পরিবারকে নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ দেবার নিয়ম রাখা উচিৎ। আর শাস্তি হতে হবে এত ভয়াবহ যে আর কেউ যেন এই শাস্তি না পাবার জন্য এসব থেকে দূরে থাকে।  দেশে বিচার নাই বলেই ধর্ষণ হচ্ছে বলে আমি মনে করি। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই, ভালো একটি প্রশ্ন করেছেন। আপনি বলেছেন যে, কিভাবে ধর্ষণ-এর বিরোদ্ধে রুখে দাড়ানো যায়। বর্তমান তা অনেক কঠিন হ্যা, ধর্ষণ প্রতিকারের একটাই রাস্তা আছে সেটা হলো ইসলামি শাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা। আজ এই ঘৃণ্যিত কাজ অধিকমাত্রার বাড়ার কারণ ইসলামি আইন ও কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না থাকা। তবে বর্তমানে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করলে নারী ধর্ষণ ও নির্যাতন প্রথার বিলোপ প্রচেষ্টা সফল হতে পারে তা নিম্নোরূপ: ১। দেশের নারী- পুরুষের উভয়কে ধর্ষণের বিলোপ সাধনে সজাগ হতে হবে। ২। এই ধর্ষণের মত ঘৃণ্যতম কাজকে সকলের দিকে সামনে তুলে ধরতে হবে। ৩। এর বিরোদ্ধে বলিষ্ঠ আইন প্রবর্তক ও বাস্তবায়ন করতে হবে। ৪। নারী সমাজকে শিক্ষিত ও সচেতন করে তুলতে হবে। ৫। যুবসমাজের মাঝে আত্মসম্মানবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে। ৬।শিক্ষিত-অশিক্ষিত সব মানুষের মাঝে মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে। অতএব, উপরে উল্লেখিত ঐ পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে অবশ্যই ধর্ষণ বিলোপ করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলামিক আইন দৃঢ় ভাবে মেনে চলতে হবে তবেই দেশে ধর্ষন কমানো যাবে। ইসলামী আইনে ধর্ষনের সাজা মৃত্যুদন্ড আর গণতান্ত্রিক দেশে ধর্ষন করে কয়েকদিনের মধ্যে জেল থেকে ছাড়া পায়। যার জন্য ধর্ষকরা আবারও ধর্ষন করতে ভয় পায় না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ